কতবার ভাবি আর কোনো প্রতিবাদে যামু না! লিখতে চাই না, তারপরেও ওরা বাধ্য করে!

- আপডেট সময় : ০৭:০৮:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
- / 36
কতবার ভাবি আর কোনো প্রতিবাদে যামু না! লিখতে চাই না, তারপরেও ওরা বাধ্য করে!
আলোকিত ডেস্ক:- সিফাত আল লিংকন ফেসবুক ভেরিফাইড আইডি থেকে সংবাদটি সংগৃহীত। আমার-আপনার সাথেই ঘুরছে অপসাংবাদিকরা!
আপডেট ঘটনা, জানতে হলে পড়ুন শেষ পর্যন্ত :
নারায়ণগঞ্জে আসা কিছু উড়াল পক্ষি। কার্ড নিয়া পরিচয় দিতো সাংবাদিক ! কিছু সময় আগে আনুমানিক রাত আড়াইটায় নাকি সাংবাদিকতা করবেনা মোচলেকা দিয়ে ছাড়া পেয়েছে, নিউজ দেখলাম। ব্যচারা ক্যামেরা পার্সনও বিপদে! এই জেলায় অনেক সাংবাদিক নামধারী আছে যারা আসলে এই নারায়ণগঞ্জ জেলারই নয়। অথচ অদৃশ্যভাবে প্রশাসন থেকে সর্বত্রে ওদের বিচরণ।
ওদের নিয়োগটা আসলে কিভাবে হয় সেটাও এখন দেখার বিষয় না! বীরদর্পে এ জেলার মানুষকে টুপি পড়িয়ে করছে ব্যবসা বানিজ্য! ওদের নেতারাও চিনে, টাকা পয়সাও গুজে দেয়। আর আমরা বলদের মত চাইয়া দেখি ! হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন সংগঠনের নেতাও। পেয়ে যাচ্ছে স্থানও। কি আর কমু বেদনার কথা! দিনশেষে ওদের জন্য আমাদের পেশার সম্মানটা যায়। যার জন্য এখন প্রতিবাদ করতে গেলেও উল্টো শত্রু হতে হয়।
এ ব্যপারে যদি আমাদের জেলা প্রশাসন যদি একটু বসতো! বড়ই কৃতজ্ঞ থাকতো নারায়ণগঞ্জবাসী! আর যাচাই বাছাই করতো! অনেক কিছু বের হয়ে যেতো। কিভাবে এ জেলায় কারা কারা “মায় বানায় পুতে খায়” সাংবাদিক নেতা আর কারা কোন প্রতিষ্ঠানে তোন বলে রয়েছে? এসব অপসাংবাদিকতা আর কবে বন্ধ হবে? মানুষ এখন সাংবাদিকের উপর তেড়ে আসতে সাহস করে, শুধু মাত্র এসবের জন্য।
তা না হলে সততা নিয়ে দাঁড়ালে মরে যাবে মাগার ছাড় দিবে না। আঙ্গুল তোললে না ওই আঙ্গুল ভেঙ্গে ফেলবো! যাক বাধ্য হয়ে কথাগুলো বলা। ছোট সংবাদকর্মী হিসেবে এটুকু বলা ছাড়া কি বা করার। চিটার বাটপারে ভরে যাচ্ছে। যেখানে এক দল সাংবাদিক নামে মহীলাগ্রুপও একই বদনামে টাকার লোভ দেখিয়ে বেটাগুলিরেও ধ্বংস করছে। সাংবাদিকতায় ৩ মাস না হতেই ডট কমের সম্পাদক, পরের দিনই নেত্রী The leader ! এখন আবার ভোঙ্গা হাতে হাতে ! আর আমরা এ জেলায় থাইকা কাউরে চিনাইতেই পারলাম না! যে আমরাও তো শিক্ষানবিশ আছি! কিছু শিখতে চাই!