আলোকিত ডেস্ক:- আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে বাংলাদেশ আসবেন বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। তবে বাংলাদেশে তিনি যখন প্রবেশ করবেন আমেরিকা,ভারত ও বাংলাদেশের তিন বাহিনীর সেনা প্রধানের সহযোগিতায় প্রবেশ করতে পারে। সাংবিধানিক ভাবে শেখ হাসিনা এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তবে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে চট্টগ্রামের একটি বড় কড়ি ডোর আমেরিকা সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হলে কেবলমাত্র শর্ত সাপেক্ষে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ প্রবেশের অনুমতি দিতে পারে আন্তর্জাতিক বিশ্ব। অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টার সংবাদ সম্মেলন কেন্দ্র করে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে নিজ দেশের মধ্যে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছে ইউনুস সরকার ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে অনেক সময় অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে তা আবার বাতিল করা হয়। প্রধান উপদেষ্টা সংবাদ সম্মেলন মুলত যে উদ্দেশ্যে করার কথা ছিল তা বাস্তবায়ন না হওয়ায় আইন উপদেষ্টা প্রেস বিফ্রিংয়ের মাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। মুলত আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ গ্রহণ একান্তই প্রয়োজন তা সরকার প্রধান নিজেও জানেন। যদি আওয়ামী লীগ কে নির্বাচনে অংশ করতে দেওয়া হয় তাহলেই সম্ভব হবে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। অন্যথায় নির্বাচনের নামে খেলা করতে করতে দেশের ভেতরে একটি গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাবে আর তখনই সেনাবাহিনী তাদের হাতে ক্ষমতা নিয়ে নিবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হয়ে পড়বে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। তবে সরকার যদি চাঁদাবাজি, দূর্নীতি, হত্যা,খাদ্য সামগ্রী নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে তাহলে চরম খেসারত দিতে হবে। তবে আওয়ামী লীগ যে, তিন বাহিনীর সহায়তায় দেশে আসার রূপরেখা নিয়েছে এতে কোন সন্দেহ নাই। ইউনুস সরকার কে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে তাকে দেশের বাইরে নির্বাসনে পাঠানোর পরিকল্পনা ও চলছে।